1. ssexpressit@gmail.com : dailysangbad :
  2. journalistrupok@gmail.com : Rupokur Rahman : Rupokur Rahman
  3. sr42692@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
সর্বশেষ :
সাভারের সাধাপুরে সন্ত্রাসী সোহেলের বিরুদ্ধে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার অভিযোগ রাস্তা বন্ধ করার ১৮ বছর পর চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে উম্মুক্ত টিকটকার সাবেক স্ত্রীর নির্যাতনের শিকার প্রবাসী, বাড়ি দখলের অভিযোগ আমিনবাজারে ড্রেন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন ইউ,পি চেয়ারম্যান রকিব আহমেদ সাভারে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সংবাদিকের উপর হামলা সাভারে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী ইমতিয়াজ-মনিকা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিকার সমর্থনে উঠান বৈঠক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাজেদ খানের সমর্থনে উঠান বৈঠক সিংগাইর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে মাজেদ খান

জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যা, প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৩ জন পড়েছে

সংবাদ প্রবাহ ডেস্ক : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকাকে আত্মহত্যায় বাধ্য করে খুন করা হয়েছে দাবি করে দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রোববার (১৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে ছাত্র ইউনিয়নের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যাকে ‘কাঠামোগত হত্যাকাণ্ড’ বলে আখ্যা দিয়ে এই ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধনে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের একাংশের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ইমন বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কাঠামোগত আত্মহত্যার দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। যৌন নিপীড়ক শিক্ষকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর-প্রভোস্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে যৌন নিপীড়কদের বাঁচাতে এই শিক্ষকরা প্রাণপণ চেষ্টা করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনের ছত্রছায়ায় যৌন নিপীড়ক গড়ে উঠে। অবন্তিকা আত্মহত্যার আগে দোষীদের নাম বলে গেছেন। তাই আমাদের একটাই দাবি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের একাংশের সভাপতি আলিফ মাহমুদ বলেন, ফাইরুজ অবন্তিকা নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, শেষ পর্যন্ত তাকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। অবন্তিকার মৃত্যু টেকনিক্যাল মার্ডার। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টররা আজ রাঘব বোয়ালে পরিণত হয়েছে। রক্ষক ভক্ষকের ভূমিকা পালন করছে। শিক্ষার্থীরা অত্যাচারিত হয়ে যখন প্রক্টরের কাছে অভিযোগ নিয়ে যায়, বিচার চায়, তখন তাদেরকে চুপ থাকতে বলা হয় কিংবা বহিষ্কার করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এর চেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে? আমরা এ ধরনের নিপীড়ক প্রক্টরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ